হলিউডে চলছে সুপার হিরোদের জয়জয়কার। একের পর এক সিরিজ বের হচ্ছে সুপার হিরোদের নিয়ে। এঁদের মধ্যে অন্যতম মার্ভেল কমিকসের ক্যাপ্টেন আমেরিকা সিরিজ। গত ৬ মে যুক্তরাষ্ট্রসহ সারা বিশ্বে মুক্তি পেয়েছে এই সিরিজের নতুন ছবি ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা : সিভিল ওয়ার’। বাংলাদেশেও মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। ক্যাপ্টেন আমেরিকা সিরিজের তৃতীয় ছবি এটি। এর আগে ২০১১ সালে মুক্তি পায় ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা : দ্য ফার্স্ট অ্যাভেঞ্জার’ এবং ২০১৪ সালে মুক্তি পায় ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা : দ্য উইন্টার সোলজার’। মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের (এমসিইউ) ত্রয়োদশ ছবি এটি। ছবিটি পরিচালনা করেছেন অ্যান্থনি রুশো এবং জয় রুশো। এই পরিচালকদ্বয় পরিচিত রুশো ব্রাদার্স নামে। এর চিত্রনাট্য লিখেছেন ক্রিস্টোফার মারকুস এবং স্টিফেন ম্যাকফিলি।
ছবিটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ক্রিস ইভান্স, রবার্ট ডাউনি জুনিয়র, স্কারলেট জোহানসন, সেবাস্টিয়ান স্টান, অ্যান্থনি ম্যাকি, ডন কিডল, জেরেমি রেনের, চাদউইক বোসম্যান, পল বেটানি, এলিজাবেথ ওলসেন, পল রুড, এমিলি ভ্যানক্যাম্প, টম হল্যান্ড, ফ্র্যাঙ্ক গ্রিলো, উইলিয়াম হার্ট ও ড্যানিয়েল ব্রুল। এ বছরের ১২ এপ্রিল লস অ্যাঞ্জেলেসে প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত হয় ছবিটির। মুক্তি পাওয়ার বাণিজ্যিকভাবে দারুণ সফল হয়েছে ছবিটি। ২৫০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত ছবিটি এখন পর্যন্ত আয় করেছে ৬৭৮ মিলিয়ন ডলার। ২০১৪ সালের মার্চে ছবিটি পরিচালনার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন রুশো ব্রাদার্স। ২০১৫ সালের ২৭ এপ্রিল থেকে জর্জিয়ার ফায়েতে কাউন্টির (Fayette County) পাইনউড আটলান্টা স্টুডিওতে শুরু হয় ছবিটির শুটিং। আটলান্টা মেট্রোপলিটন এলাকার আরো বেশকিছু জায়গায় ছবিটির শুটিং হয়। এ ছাড়া জার্মানির রাজধানী বার্লিনেও কিছু দৃশ্য ধারণ করা হয়। ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা : সিভিল ওয়ার’ হচ্ছে প্রথম ছবি যেটিতে আইম্যাক্সের ডিজিটাল টুডি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। বিশাল আয়োজনের এই ছবিতে চিত্রগ্রাহক ছিলেন ট্রেন্ট ওপালোচ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
বালের লেখা লিখছোস,বালের সাইট,এই সাইট কোন শালার?আ**দা সাইট বাইছোস শালা